• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
সংবাদ প্রকাশের জেরে হামলা, ৬ বছরেও সুস্থ হতে পারেননি সাংবাদিক আজাদ
শুরুতে হুমকি-ধমকি, পুলিশ দিয়ে হয়রানি, বাড়ি তল্লাশি শেষে হামলা। সংবাদ প্রকাশের জেরে ফ্যাসিস্ট সরকারের নেতাকর্মীদের হামলার ৬ বছরেও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেননি রাজবাড়ীর পাংশার সাংবাদিক এ কে আজাদ। হামলায় বাম হাতের ৮ অংশ, ডান হাতের কনুই-আঙ্গুলসহ দুপা ভেঙে যায়। এ ছাড়াও রয়েছে শরীরের বিভিন্ন অংশে রয়েছে শতাধিক আঘাতের চিহ্ন। জানা যায়, ২০১৮ সালের ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় তার ওপর এ হামলা হয়। হামলার কয়েকদিন আগে ‘টোকাই সম্রাজ্যে দিশেহারা মানুষ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে সাংবাদিক আজাদ। এরপর থেকে রাজবাড়ীর কালুখালি উপজেলার মদাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মজনু, যুবলীগ, ছাত্রলীগের অস্ত্রধারী ক্যাডার শহিদুল ইসলাম মারুফসহ বেশকয়েকজন নানাভাবে হুমকি-ধমকি ও নাজেহাল করে। এ ছাড়াও পাংশা মডেল থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান উল্লাহ নিজেও নানাভাবে হয়রানি করে ভুক্তভোগী সাংবাদিককে। পরে ২০১৮ সালের ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে পাংশা পোস্ট অফিসের সামনে থেকে আজাদের ওপর হামলা করে মদাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মজনু, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শহিদুল ইসলাম মারুফ, পাংশা পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দিপক কুন্ডু, ক্যাডার শফিক, আলি, কালুখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আাতিউর রহমান নবাব, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন বিশ্বাসসহ ২০ থেকে ২৫ জন। সেসময় লোহার রড, হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায়। হামলার সময় ৩ জনের কাছে পিস্তলও ছিল।  পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পাংশা হাসপাতাল, পরে ঢাকা পঙ্গুতে নিয়ে যান স্বজনরা। সেখানে মৃত্যর সঙ্গে পাঞ্জা লড়তে লড়তে কোনরকমে বেঁচে আছেন তিনি। হামলাকারীরা সবাই সাবেক রেলপথ মন্ত্রী ও রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিল্লুল হাকিমের আশীর্বাদপুষ্ট।  হামলার পর ২৫ জনের নামে রাজবাড়ী কোর্টে মামলা দায়ের করেন সাংবাদিক এ কে আজাদ। তবে সেই মামলা লড়তে পারেননি তিনি। নানারকম হুমকি-ধমকি ও চাপে পড়ে তা তুলে নিতে বাধ্য হন। হামলার পর জীবন বাঁচাতে জমি বিক্রি করে উন্নত চিকিৎসা করান সাংবাদিক এ কে আজাদের পরিবার। তবে সেই টাকায়ও সুস্থ্য হতে না পেরে পাংশা কৃষি ব্যাংক থেকে ২ লাখ ও অগ্রণী ব্যাংক থেকে ৩ লাখ টাকা লোন করেন। ৬ বছরে তুলনামূলক সুস্থ হতে তার ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। এ বিষয়ে সাংবাদিক একে আজাদ বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশের জেরে হামলার শিকার হয়েছি। যার ক্ষত এখনও বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছি। তবে সুস্থ্য হতে পারিনি। স্বাভাবিক জীবনযাপনেও নানারকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। হামলার ঘটনায় মামলা করার পর সাবেক রেলপথ মন্ত্রী ও রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিল্লুল হাকিমের হুমকি-ধমকিতে পরিবারের কথা চিন্তা করে তা তুলে নিতে বাধ্য হই। চিকিৎসা করাতে বসতভিটা বিক্রি করতে হয়েছে। সেই টাকাতেও হয়নি, পরে ব্যাংক থেকে লোন ও স্ত্রীর স্বর্ণের গহনা বিক্রি করে চিকিৎসা করিয়ে জীবন বাঁচিয়েছি। বর্তমানে ব্যাংকের সুদ দিতে গিয়ে বেকায়দায় পড়েছি। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমার ওপর হামলাকারীদের বিচার নিশ্চিত, ব্যাংক লোন মত্তকুফ ও চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহযোগিতা করার দাবি করছি।’ দৈনিক কালবেলা পত্রিকার সাংবাদিক হামজা শেখ বলেন, ‘সাংবাদিক আজাদ এখনও সুস্থ হতে পারেননি। জমিজমা সবই বিক্রি করে দিয়েছে। আবার ব্যাংকে অনেক টাকা ঋণী। নিজের চিকিৎসা খরচসহ সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। এমন অবস্থায় তার পাশে কেউ না দাঁড়ালে পরিবার-পরিজন নিয়ে অথৈ সাগরে পড়বেন সাংবাদিক আজাদ।’ পাংশা বার্তার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রঞ্জু বলেন, ‘দীর্ঘ ৪৫ বছরের সাংবাদিকতার জীবনে কোন সাংবাদিককে এত নির্যাতিত হতে দেখিনি। আর এরকম ঘটনাও শুনিনি। অসুস্থ শরীর নিয়ে জীবন পরিচালনা করতে হিমশিম খাচ্ছেন সাংবাদিক আজাদ। এই নির্যাতিত সাংবাদিকের পাশে এসে দাঁড়াতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন করছি।’ আরটিভি/এমকে
৬ ঘণ্টা আগে

কিশোরগঞ্জ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম: সভাপতি সোহেল, সম্পাদক তানভীর
টেলিভিশন সাংবাদিকদের সংগঠন ‘কিশোরগঞ্জ জেলা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম’-এর কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে। রোববার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নগুয়া অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের সভাপতি মুনিরুজ্জামান খান চৌধুরী সোহেলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু তাহেরের সঞ্চালনায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সব সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। নতুন কমিটিতে জিটিভির জেলা প্রতিনিধি মুনিরুজ্জামান খান চৌধুরী সোহেলকে সভাপতি ও আরটিভির জেলা প্রতিনিধি আ ন ম তানভীর হায়দার ভূঁঞাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়। সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন একাত্তর টিভির জেলা প্রতিনিধি আবু তাহের, সহসভাপতি শামসুল আলম শাহীন, সহসাধারণ সম্পাদক পদে বিজয় টিভির জেলা প্রতিনিধি শরফ উদ্দিন হোসাইন জীবন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আনন্দ টিভির জেলা প্রতিনিধি  কাউসার আহমেদ টিটু, কোষাধ্যক্ষ পদে সিএনএন বাংলা টিভির হুমায়ুন কবির, দপ্তর সম্পাদক পদে নাগরিক টিভির জেলা প্রতিনিধি রাকিবুল হাসান রোকেল, প্রচার ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে টিভি টুডের জেলা প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম পলাশ, কার্যকরি সদস্য পদে বাংলাভিশনের জেলা প্রতিনিধি একে নাসিম খান, এনটিভির স্টাফ রিপোর্টার মারুফ আহম্মেদ, বাংলা টিভির (কটিয়াদী) প্রতিনিধি সৈয়দ মুরছালিন দারাশিকো, মোহনা টিভির (হোসেনপুর) প্রতিনিধি উজ্জল কুমার সরকার, দীপ্ত টিভির জেলা প্রতিনিধি তোফায়েল আহমেদ তুষার, দেশ টিভি (ঢাকা) সাফায়েত নাজমুল। এ সময় সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন ও সুরক্ষায় সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।  আরটিভি/একে
০৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৩:৪৯

বিশ্বে ৮৫ শতাংশ সাংবাদিক হত্যার শাস্তি হয় না: ইউনেস্কো
২০২২-২০২৩ সালে প্রতি চার দিনে একজন সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে, জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি হয়নি বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি৷ ২০০৬ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাংবাদিক হত্যা নিয়ে দায়ের করা মামলার ৮৫ শতাংশ এখনও অমীমাংসিত৷ শনিবার (১ নভেম্বর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ইউনেস্কো জানায়, বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের হত্যার ঘটনা আগের দুই বছরের তুলনায় ২০২২-২০২৩ সালে ৩৮ শতাংশ বেড়েছে৷ এই সময়ে ১৬২ জন সাংবাদিককে হত্যার নিশ্চিত তথ্য দিয়েছে সংস্থাটি৷ এক বিবৃতিতে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে আজোলে বলেছেন, ২০২২ এবং ২০২৩ সালে প্রকৃত সত্য খুঁজে বের করার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকালে প্রতি চার দিনে একজন সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন৷ ২০২২ এবং ২০২৩ সালে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের অর্ধেকেরও বেশি সংগঠিত হয়েছে সংঘাত ও সহিংসতা প্রবণ অঞ্চলে৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা তাদের নিজ দেশেই হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন৷ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংগঠিত অপরাধ বা দুর্নীতি নিয়ে কাজ করার সময় কিংবা বিক্ষোভের প্রতিবেদন করার সময় হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন সাংবাদিকেরা৷ ২০২২ সালে মেক্সিকোতে সর্বোচ্চ ১৯ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে৷ আর ২০২৩ সালের সর্বোচ্চ ২৪ জন সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন ফিলিস্তিন অঞ্চলে৷ প্রতিবেদনটিতে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ল্যাটিন অ্যামেরিকা, ক্যারিবীয় অঞ্চল এবং আরব দেশগুলোকে৷ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে উত্তর অ্যামেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপ সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে কম বিপজ্জনক অঞ্চল ছিল৷ এসব অঞ্চলে মোট ছয় জন সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন৷ ২০২২-২০২৩ সালে হত্যাকাণ্ডের শিকার সাংবাদিকদের মধ্যে নারী সাংবাদিক ছিলেন ১৪ জন (নয় শতাংশ)৷ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া হয়নি৷ ২০০৬ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাংবাদিক হত্যা নিয়ে দায়ের করা মামলার ৮৫ শতাংশ এখনও অমীমাংসিত৷ ২০১৮ সালের হিসাবে দেখা গেছে, সংখ্যাটি ছিল ৮৯ শতাংশ৷ ২০১২ সালে দায়মুক্তির হার ছিল ৯৫ শতাংশ৷ ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে আজোলে বলেন, এই অপরাধগুলোর অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত৷ কিন্তু বাস্তবতা হলো ৮৫ শতাংশ ঘটনা এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে৷ প্যারিসভিত্তিক সংস্থাটির দ্বিবার্ষিক প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার অবস্থা বিশ্লেষণ করা হয়েছে৷ আরটিভি/এমএ
০৩ নভেম্বর ২০২৪, ২০:৫৯

সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামতের আলোকে এ সাজা স্থগিতের আদেশ দেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) শফিক রেহমানের আইনজীবী শেখ সাকিল আহমেদ রিপন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত ২২ সেপ্টেম্বর সাংবাদিক শফিক রেহমান ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আদালতে আত্মসমর্পণ পূর্বক আপিল দায়েরের শর্তে এ সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেন আদালত। এদিকে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হক কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন। নথি থেকে গেছে, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ ৫ জনের পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন, জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভুইয়া। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে কোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্র হয়ে যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আরটিভি/একে/এআর
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫:৪৮

সাংবাদিক রাহানুমা সারাহর সুরতহাল প্রতিবেদনে কী আছে
বেসরকারি টেলিভিশন গাজী টিভির সাংবাদিক রাহানুমা সারাহ (৩২)। রাজধানীর হাতিরঝিলে তার দেহ ভাসছিল। এ দৃশ্য দেখে, সাগর নামের এক পথচারী তাকে উদ্ধার করে অচেতন দেহটি নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে যান। পরে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি জিটিভির নিউজরুম এডিটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।  বুধবার (২৮ আগস্ট) বিকেলে হাতিরঝিল থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ও এ ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, হাসপাতাল থেকে আমাদের খবর দেওয়া হয়। তারপর আমরা হাসপাতালে গিয়ে পারুল রায় নামের এক নারী পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করি। সুরতহাল প্রতিবেদনে লিখেছেন, সারাহ রাহানুমার শরীরের কোনো অংশে দাগ বা আচড়ের চিহ্ন নেই। চুল, কপাল ও মুখ স্বাভাবিক। তবে, নাক দিয়ে তরল নির্গত হচ্ছে। হাতের আঙুলের নখগুলো নীল বর্ণের দেখা যায়। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে সুরতহালে বলা হয়েছে, সারাহ রাহানুমার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ও উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ জানা যায়নি। তবে, এটা জানা গেছে, সারাহ অচেতন অবস্থায় হাতিরঝিল লেকের মধ্যে ভাসছিল। তার শরীরে বাহ্যিক কোনো আঘাত বা আচড় নেই। কোনো যৌন নিপীড়নের চিহ্নও পাওয়া যায়নি। ফলে, মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্তসহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হলো। মাসুদর রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে, মৃত্যুর কারণ চূড়ান্তভাবে জানা যাবে ময়নাতদন্তের পর। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ঢামেক মর্গে রাহানুমা সারাহর মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়। এরপর তার পরিবার মরদেহ নিয়ে যায়। মরদেহ নেওয়ার সময় তার বড় বোন রাবিতা সারাহ বলেন, আমরা মরদেহ নিয়ে মোহাম্মদপুর যাব, সেখানে জানাজা পড়াব। তারপর আজিমপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করব। অন্যদিকে, গণমাধ্যমের খবর রাহানুমা সারাহ বিয়ে করেছেন। তবে, তার বড়বোন রাবিতা সারাহ এ প্রতিবেদকের কাছে দাবি করেছেন, বিয়ের বিষয়ে আমি ও পরিবারের কেউ কিছু জানি না। আমার বিশ্বাস, এ তথ্য মিথ্যা। পরবর্তীতে আমরা এ ব্যাপারটা জানার চেষ্টা করে দেখব। সারাহ রাহানুমা জি-টিভির নিউজরুম এডিটর হিসেবে কাজ করতেন। এ ঘটনায় শোকে আচ্ছন্ন তার সহকর্মীরা। অনেকের প্রশ্ন, সারাহ রাহানুমা আত্মহত্যা করলে, কেন করেছেন? বা তাকে কেউ হত্যা করলেও কেন করা হয়েছে? রাহানুমা সারাহ কল্যাণপুরে থাকতেন বলে জানা গেছে। সারাহ নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার ইসলামবাগ কৃষ্ণপুর গ্রামের বখতিয়ার শিকদারের মেয়ে। মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ফেসবুকে লেখেন, ‘জীবন্মৃত (বেঁচে থেকেও মৃতপ্রায়) হয়ে থাকার চাইতে মরে যাওয়াই ভাল।’ গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, রাহানুমা সারাহর স্বামীর নাম সায়ীদ শুভ্র। গণমাধ্যমকে শুভ্র বলেন, সম্পর্কের মাধ্যমে সাত বছর আগে আমরা পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করি। গতকাল সারাহ অফিসে গিয়ে রাতে আর বাসায় ফেরেনি। না ফিরে এক ব্যক্তিকে দিয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাসা ভাড়ার টাকা পাঠিয়ে দিয়েছিল। সায়ীদ শুভ্র বলেন, পরে আমি তাকে ফোন করে বলি, রাতে তো তুমি বাসায় আসতে। তাহলে অন্যকে দিয়ে কেন টাকা পাঠিয়ে দিয়েছ? তখন সে ‘আমি ব্যস্ত আছি’ বলে ফোন রেখে দেয়। পরে রাত তিনটার দিকে খবর পাই সে হাতিরঝিল লেকের পানিতে ঝাঁপ দিয়েছে। পরে ঢামেক হাসপাতালে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। সায়ীদ শুভ্র আরও বলেন, আমাদের মধ্যে কোনো ঝগড়াও হয়নি। তবে, বেশ কিছুদিন থেকে আমার স্ত্রী বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে চাচ্ছিলেন। ভাবছিলাম আমরা দুজনই কাজী অফিসে গিয়ে ডিভোর্স দিয়ে আসব। দেশের এই পরিস্থিতিতে আর কাজী অফিসে যাওয়া হয়নি। এ ব্যাপারে সায়ীদ শুভ্রের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মানসিক অবস্থাটা বোঝার চেষ্টা করুন। আমি আপাতত এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে চাই না। পরবর্তীতে আমি এ ব্যাপারে কথা বলব।
২৮ আগস্ট ২০২৪, ২৩:৩৩

নিষেধাজ্ঞা থাকায় সাংবাদিক শ্যামল দত্তকে ফেরত পাঠিয়েছে আখাউড়া ইমিগ্রেশন
নিষেধাজ্ঞা থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ পরিবারসহ সাংবাদিক শ্যামল দত্তকে ফেরত পাঠিয়েছে।  মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বিকেলে সাড়ে ৫টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া স্থলবন্দর ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক খায়রুল আলম। এর আগে, বিকেল ৪টার দিকে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভারতে যেতে চেয়েছিলেন তিনি। ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, বিকেল ৪টায় আখাউড়া ইমিগ্রেশন দিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন সাংবাদিক শ্যামল দত্ত। তবে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে ফেরত দেন। এ সময় ভারত যেতে ইমিগ্রেশন স্টাফ ও কর্মকর্তাদের অনুনয় করেন তিনি। উল্লেখ্য যে, শ্যামল দত্ত আওয়ামীপন্থী সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত। তিনি দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক।
০৭ আগস্ট ২০২৪, ১৩:১২

সাগর-রুনি হত্যা / ১০৭ বার পেছাল মামলার প্রতিবেদন
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ফের পেছানো হয়েছে। এনিয়ে ১০৭ বার পেছাল। র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক আগামী ১৬ মে নতুন দিন ধার্য করেন। আদালতের শেরে বাংলা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আলমগীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।  প্রথমে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই)। এরপর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার দেওয়া হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি)। তারা রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টের নির্দেশে মামলার তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫৩

ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত 
ঢাকায় কর্মরত রাজবাড়ী জেলার সাংবাদিকদের সংগঠন ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  রোববার (৩১ মার্চ) রাজধানীর কাঁঠালবাগানের একটি রেস্তোরাঁয় ইফতার মাহফিলে অংশ নেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীরা।  এসময় ইফতার উপলক্ষে বসা মিলনমেলায় সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রিমন রহমানের সঞ্চালনায় ইফতার পূর্ব আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী হক।  এ সময় সংগঠনের সদস্যরা রাজবাড়ী জেলা এবং সাংবাদিকতার পেশাদারিত্ব উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। পরে সংগঠনের উত্তরোত্তর সাফল্য এবং প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক এম এ কুদ্দুসের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক অরণ্য গফুর।  
৩১ মার্চ ২০২৪, ২৩:০৫

ডিআইইউতে সাংবাদিক সমিতি বন্ধ করতে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন!
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য সংগঠনটির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিককে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন দেখানোর অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার একটি অডিওক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল অডিওতে ফোনের এক প্রান্ত থেকে পুরুষকণ্ঠে (যাকে প্রক্টর ড. সাজ্জাদ হোসেন দাবি করা হচ্ছে) মুছা মল্লিককে বলতে শোনা যায়, ‘সিভিলের ওই বিষয়টা নিয়ে তোমরা বেশি লেখালেখি করার কারণে কর্তৃপক্ষ আরও নাখোশ হয়েছে। তুমি যদি লেখাপড়া করতে চাও তাহলে এটা নিয়ে হয়তো অথরিটির সঙ্গে তোমার পক্ষ হয়ে কথা বলে যতদূর পারি, হয় ফুল ফ্রি নয়তো যতদূর পারি আমি তোমার টিউশন ফি মওকুফ করে দেব। এখন সেটা যদি তুমি চাও।’ এ বিষয়ে ডিআইইউ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিক বলেন, সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন আমাকে টিউশন ফি মওকুফের প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমি তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। তাকে বলেছি, আমরা সাংবাদিকতা করার অধিকার চাই। এরপর প্রক্টরের সঙ্গে আমার কথোপকথনের অডিও ফাঁস হওয়ার পর তিনি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ম্যাসেজ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমাকে টিউশন ফি’র ব্যাপারে হেল্প করা কি আমার অপরাধ ছিলো? আমার পারমিশন ছাড়া ভয়েস রেকর্ড করা কি সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতায় পড়ে।’ তবে অভিযোগের বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এদিকে অডিও ফাঁসের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিকতা করায় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)-এর ১০ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় এ ধরনের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ঘটনায় সারাদেশে সমালোচনার ঝড় বইছে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৮

সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ২৬৩ জন সাংবাদিকের জন্য ২ কোটি ৩ লাখ টাকা অনুমোদন 
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ২৬৩ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে বিতরণের জন্য ২ কোটি ৩ লাখ টাকা অনুমোদন দিয়েছে সরকার। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় পর্যায়ে এ কল্যাণ অনুদান অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ সংক্রান্ত অনুমোদনের নথিতে স্বাক্ষর করেন। শিগগিরই সাংবাদিকদের এ কল্যাণ অনুদানের চেক বিতরণ করা হবে। এর আগে চলতি অর্থবছরে প্রথম পর্যায়ে ২৩৬ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, গণমাধ্যমবান্ধব ও সাংবাদিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের কল্যাণে ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট হতে দুস্থ, অস্বচ্ছল, দুর্ঘটনায় আহত সাংবাদিকদের এবং মৃত সাংবাদিকদের পরিবারের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা/কল্যাণ অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত ট্রাস্ট থেকে ৩ হাজার ৯৩২ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে ৩৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়